#কার্জন হল
Explore tagged Tumblr posts
Link
0 notes
Video
Today Bengali News।শুরু হল মধু সংগ্রহের কাজ। কার্জন গেটের সভা থেকে বিস্ফ...
#youtube#trending bengalinews banglanews viralvideo ajkerbanglanews krishinews suvenduadhikari suvenduadhikarilatestspeech beefarming beekeeping farm
0 notes
Text
১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে ছিলো, একটা ছেলে যদি একজন মেয়ের সাথে কথা বলতে চায়, তবে তাকে প্রক্টর বরাবর দরখাস্ত দিতে হবে। শুধুমাত্র প্রক্টর অনুমতি দিলেই সে কথা বলতে ��ারবে। এছাড়া নয়। এমনকি তার ক্লাসের কোন মেয়ের সাথেও না।
ডিসেম্বর ১৯২৭, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাত্র ৬ বছর পর। একদিন কোলকাতা থেকে একজন যুবক এলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দেখবেন। কয়েকজন বন্ধু বান্ধব নিয়ে সে ঘুরতে বের হলো। তখন কার্জন হল ছিলো বিজ্ঞান ভবন। ঘুরতে ঘুরতে যখন কার্জন হলের সামনে এসে পড়লো তারা, সে যুবক দেখলো দূরে একটা থ্রী কোয়ার্টার হাতার ব্লাউজ আর সুতির শাড়ি পরা এক মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সে তার বন্ধুদের জিজ্ঞেস করলেন, এই মেয়েটি কে? তখন তার বন্ধুরা বলল, এ হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী। তখন সেই যুবক বলে, সত্যি? আমি এই মেয়ের সাথে কথা বলব। তখন সে যুবক মেয়েটির সাথে কথা বলার জন্য একটু এগিয়ে গেলে তার বন্ধুরা তাকে বাঁধা দেয়। বলে, না তুমি যেওনা। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের সাথে কথা বলার অনুমতি নেই। তুমি যদি ওর সাথে অনুমতি ছাড়া কথা বলো তবে তোমার শাস্তি হবে। সেই যুবক বলল, "আমি মানি নাকো কোন বাঁধা, মানি নাকো কোন আইন।"
সেই যুবক হেঁটে হেঁটে গিয়ে সেই মেয়েটির সামনে দাঁড়ালো। তারপর তাকে বলল, আমি শুনেছি আপনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী। কি নাম আপনার? মেয়েটি মাথা নিচু করে বলল, ফজিলাতুন্নেছা। জিজ্ঞাসা করলো, কোন সাবজেক্টে পড়েন? বলল, গণিতে। গ্রামের বাড়ি কোথায়? টাঙ্গাইলের করোটিয়া। ঢাকায় থাকছেন কোথায়? সিদ্দিকবাজার। এবার যুবক বললেন, আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী, আপনার সাথে কথা বলে আমি খুব আপ্লুত হয়েছি। আজই সন্ধ্যায় আমি আপনার সাথে দেখা করতে আসবো।
মেয়েটি চলে গেলো। এই সব কিছু দূরে দাঁড়িয়ে এসিস্ট্যান্ট প্রক্টর স্যার দেখছিলেন। তার ঠিক তিনদিন পর। ২৯ ডিসেম্বর ১৯২৭, কলা ভবন আর বিজ্ঞান ভবনের নোটিশ বোর্ডে হাতে লেখা বিজ্ঞপ্তি টানিয়ে দেয়া হলো যুবকের নামে। তার নাম লেখা হলো, তার বাবার নাম লেখা হলো এবং বিজ্ঞপ্তিতে বলা হলো, এই যুবকের আজীব��ের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ।
তারপরে এই যুবক আর কোনদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেননি। সেইদিনের সেই যুবক, বৃদ্ধ বয়সে ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট মৃত্যুবরণ করলেন। যে যুবকটা আর কোনদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশ করেননি, তার মৃত্যুর পরে তার কবর হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।
সেই যুবকের নাম, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
পুনশ্চ: মেয়েটি
ফজিলাতুন্নেসা জোহা,
কবি নজরুল ওনাকে নিয়ে 'বর্ষা বিদায়' কবিতা লেখেন।
Collected
0 notes
Text
ঢাবির কার্জন হল এলাকায় ছাত্রলীগ-ছাত্রদল সংঘর্ষ
ঢাবি প্রতিনিধি: ঢাবির কার্জন হল এলাকায় ছাত্রলীগ-ছাত্রদল নেতাকর্মীদের মধ্য��� সংঘর্ষ চলছে। হাইকোর্টের সামনে থেকে ছাত্রদল নেতাকর্মীর এবং কার্জন হলের সামনে থাকা ছাত্রলীগ কর্মীরা মিছিল নিয়ে জড়ো হলে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বেলা ১২টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় উভয়পক্ষের নেতাকর্মীদের ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করতে দেখা যায়। দুই দলের নেতাকর্মীদের হাতে লাঠি, হকিস্টিক, রডও দেখা…
View On WordPress
0 notes
Text
সত্যেন বসুকে নিয়ে কিছু পড়লাম, এই আনন্দে
বেশ দুমদাম পড়ে ফেললাম লেখাটা। পড়া শেষে উপরে তাকিয়ে দেখি এর আগেও আরেক কিস্তি ছিল। এদিক ওদিক অন্যমনষ্ক ঘাঁটাঘাঁটি করছিলাম। পড়তে বসার কথা, কিন্তু মন বসছে না। হঠাৎ করেই মনে পরে গেল সত্যেন্দ্রনাথ বসুকে নিয়ে এই লেখাটা পড়ার কথা আমার। পত্রিকার তারিখ দেখে খানিকটা ভ্যাবাচ্যাকাও খেলাম। ৫ জানুয়ারির পেপার, আর আজ ৮ মার্চ। অসম্ভব রকমের এলোমেলো হয়ে গেছি আসলে। সে যাইহোক, একটা ছোট্ট কাজে হলেও কিছুটা ক্যাচ আপ করতে পারলাম, এইটাও বা কম কী?
ড. এম এ মোমেন কে আমি চিনি না, চিনার আগ্রহও তেমন বোধ করছি না। ভদ্রলোকের লেখনীও তেমন একটা ভালো লাগে না��, তবে লেখাটা লিখে তিনি আমায় কৃতজ্ঞ করেছেন। সত্যেন্দ্রনাথ বসুকে নিয়ে আমার যে তুমুল কৌতূহল, যে প্রচণ্ড আগ্রহ, তার কিছুটা পূরণ করার জন্য, আর কিছুটা বাড়ানোর জন্য। তার উপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে ছোট ছোট তথ্যলিকা, আমার মন জয় করার জন্য এই কয়েকটা জিনিসের মিশ্রণ প্রয়োজনের অনেক বেশি।
বুয়েটের ছাত্র হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোল ঘেঁষে হাঁটাহাঁটি করা নিতান্ত নিত্যনৈমিত্তিক হয়ে গেছে। গত সপ্তাহেই বাসে ঘুমিয়ে, ভুলে শাহবাগের জায়গায় গুলিস্তান নামতে হয়। একটু বেশি ভাড়ায় রিক্সা করে হলে ফিরছি। যে পথে রিক্সাওয়ালা মামা আনল, বাঁ হাতে কার্জন পরে। আমি এক ভোঁতা হয়ে যাওয়া বিস্ময় নিয়ে বিশালকায় প্রাসাদোপম লাল বিল্ডিংটা দেখতে দেখতে চলে এলাম। পরের বার বিস্ময়টা অমন ভোঁতা থাকবে না আর। পাশ দিয়ে যাব, হয়ত পোলাপাইনের সাথে ঘাসটায় বসে আকাশপানে ঘাড় বাঁকিয়ে চেয়ে থাকব, আর মনের গভীর কোণে ভাবব এই কার্জনে একদিন সত্যেন বোস পায়চারি করেছেন। নিবিষ্টমনে তার ল্যাবরেটরিতে ঘুটুরফুটুর করেছেন। ড. মোমেন বর্ণনা করেন কিছু মানুষের কথা, উদ্ধৃতিও করেন তাঁদের থেকে, তাঁরা একদা এই কার্জনেই উঁকিঝুঁকি দিয়ে দেখতেন সত্যেন বোস কাজ করছেন। কী ভয়ঙ্কর সৌভাগ্য! আফসোস এই সুযোগ আমার হবে না। একটা স্বান্তনা, এখন তাও জানি কোথায় তাঁর ল্যাবরেটরি ছিল। আমি গিয়ে উঁকি দিয়ে আসব, living vicariously আরকি।
তবে একটা নতুন আফসোস যোগ হল। আমি আমার আশেপাশের অহম সম্পর্কে কত কম জানি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও নেহাত কম ইতিহাস দেখে নাই। শুধু বাংলাদেশের ইতিহাস না, এই মানবচরাচরের সামগ্রিকতার ইতিহাস। এই আফসোসটার একটা ভালো দিক হল, এখন যদি শিক্ষা হয়, আরও জানতে চেষ্টা করি। জানাটা দরকার আসলে। একটা আত্মিক প্রয়োজন।
আসলে মেধাবীদের নিয়ে আমার ভিন্ন রকমের আগ্রহ। মেধা বলে আদৌ কিছু আছে কিনা সেটা আরেকদিনের বিতর্ক, তবে জ্ঞান ও বুদ্ধির জগতের শীর্ষাঙ্গে যারা, তারা আমায় বিমোহিত করে। আমার বহুদিনের শখ, একদিন এমন যোগ্যতা অর্জন করব, আজকের দুনিয়ার সেরাদের গেট টুগেদারে যাওয়ার সুযোগ পাব। এমন না যে আমার কিছু বলতে পারা লাগবে, কাউকেই আমাকে চিনতে ��বে না। আমি বিমুগ্ধ চোখে তাঁদের দেখব খালি, আর ধরে নিব ইহধাম আমার ধন্য হল
2 notes
·
View notes
Text
তিন নদীর মোহনা ও ছাত্র ঐক্য
এরশাদ পতনের সময় আমি নিতান্তই বালক। ক্লাস সিক্স বা সেভেনে। সেনাপ্রধান টিভিতে কিছু একটা ঘোষণা দিলেন মনে আছে। আরেকটা ছবি এখনো চোখে ভাসে যে কোন একটা উঁচু ছাদ থেকে ক্যমেরা ধরা আছে একটা ৩ বা ৪ রাস্তার মোড়ে��� প্রতিটি রাস্তা থেকে একটা করে মিছিল মোড়ে এসে একই সাথে মিলে গেল। অনেকটা তিন নদের মোহনা একত্র হয়ে খরস্রোতা বানের মত। সেই বয়সে রাস্তাটা চিনতে পারিনি। চিনতে পারার কথাও না। এখন অবশ্য ওটারে গোলাপ শাহ মাজার বা কার্জন হলের ঐ মোড় বলে মনে হয় মাঝেমধ্যে। আবার পল্টন, নাইটিঙ্গেলও হতে পারে। যতটুকু তথ্য এই পূর্ণ বয়সে সংগ্রহ করেছি তাতে ধারণা করি তিন রাস্তার তিন মিছিল ছিল যথাক্রমে ৫ দল, ৭ দল আর ৮ দলীয় জোটের। সহজ ভাষায় বামপন্থী, জাতীয়তাবাদী এবং আওয়ামিলীগ পন্থীদের।
একটা বাস্তবতা এখন বুঝার সময় এসেছে যে কোন রাজনৈতিক শক্তিকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া সম্ভব না। লীগ খোদ আওয়ামি লীগরে নিষিদ্ধ করেও নিশ্চিহ্ন করতে পারেনি। ৮৬ তে জামায়াত আওয়ামিলীগ জাতীয় বেইমানী করা স্বত্তেও বিলীন হয়নি। প্রতিষ্ঠাতা জিয়ার হত্যা ও এরশাদের হাতে ক্যু এর মাধ্যমে ক্ষমতা হারানো ও দল ভাঙার অজস্র চেষ্টা স্বত্তেও BNP বিলীন হয়নি। ২২ বছর ক্ষমতার বাইরে থেকেও আওয়ামিলীগ বিলীন হয় নি। অনেকটা অবিচারের মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁশি স্বত্তেও জামায়াত বিলীন হয় নি। ০৬ সাল থেকে ক্রমাগত নিপীড়ণের মুখেও জাতীয়তাবাদী শক্তিরে বিলীন করা যায় নি। আজন্ম লীগের বি টিম হবার সত্ত্বেও মোজা সেলিমের সিপিবি আজো মূল দলে জাগা পাইনি। জাগা না পেলেও বিলীয়মান হয়নি। সে যতই জামানত বাজেয়াপ্ত হোক না কেন। ম্রিয়মাণ ধারাতে হলে ডান বাম দল গুলো ঠিকই ঠিকে আছে।
তো অন্য ইডিওলজির দল-রে যে একেবারে ঘায়েল করা সম্ভব না; সেটা দেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে মোটামুটি সব সময় প্রমানিত হয়েছে৷ ধরুন ইতিহাসরে ভুল প্রমান কর��� আওয়ামিলীগ তাদের কর্মফলে বিলুপ্ত হল, বা বিএনপিরে উৎপীরন করে নিশ্চিহ্ন করা হল, ছাত্র ইউনিয়ন বা মৈত্রী বা ইভেন জামায়াতে ইসলামরে আইন করে চিচিং বন্ধ কইরা দেওয়া হল। কিন্তু তাতে কি বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদী বা বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ বা কমিউনিজম বা ধর্মীয় রাজনীতির ধারা শেষ হয়ে যাবে? না যাবে না। আমাদের জিও পলিটিক্সে সব গুলো ইজম-ই মানুষের সাইকোলজিকাল জিওগ্রাফিতে বহাল তবিয়তে টিকে থাকবে। এই টিকে থাকার ব্যাপার উপলব্ধি করতে না পারা ছিল হিটলার মুসোলিনিদের প্রথম ও প্রধান ভুল। আয়ুব ইয়াহিয়া বা ভুট্টোর ভুলও এমন ধরনের ছিল। অন্যদের নাম না হয় না বললাম। নাম বললে চাকরি থাকবে না। 🤪
তো প্রথমে যে আলাপ করছিলাম এরশাদ জামানায় তিন দলের তিন মিছিল এক মোহনায় মেশার কথা। সে সুত্র তো আজো অমলিন আছে। পরিস্থিতি তো তার চেয়েও খারাপ। কদিন আগে যারা বিকল্প খুঁজছেন তারাও আজ স্পষ্ট খুনি'রে চিহ্নিত করে দেখাচ্ছেন, পদত্যাগ চাইছেন। খেয়াল করলে দেখবেন ফ্যাসিষ্টের গুজ্ঝদ্বার চাটা মূলধারা সংবাদ মাধ্যম গুলো ছাড়া আর কেও DSA বাতিল চাচ্ছে না। বরং আপামর রাজনৈতিক কর্মীরা আজ DSA প্রবক্তাদের প্রস্থান চাচ্ছেন। সবাই উপলব্ধী করছেন সিন্দাবাদের কাঁধে চাপা বেসামাল দৈত্যরে নামানো ব্যতীত রাষ্ট্রটির পূর্ণাঙ্গ ব্যর্থরাষ্ট্র'র অবস্থান থেকে চেক & ব্যালেন্স অসম্ভব।
দেখুন ছাত্রদল প্রোগ্রাম করছে প্রেসক্লাবে। স্বতন্ত্র জোট আন্দোলন করছে রাজু ভাস্কর্যে। শাহবাগের একদিকে ছাত্র ইউনিয়ন অন্যদিকে ছাত্র অধিকার। - এদের সকলের আজ একটা কমন কামনা হচ্ছে ফ্যসিবাদের অবসান। তাদের স্লোগানও আজ হুবহু এক। এই এক স্লোগান এবং কাছাকাছি ৪ জাগায়। এতেই কিন্তু কাজ হয়েছে। প্রথমে মুক্তিযোদ্ধা কোটার পক্ষদের মাঠে নামিয়েছে পরিস্থিতি অনুকূলে আনতে। এবার কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ কার্ড ওভার ট্রাম্পের মুখে বিদ্ধস্ত হয়েছে। ফলে কিশোরের জামিন হয়েছে।
মোস্তকের মৃত্যু নিয়ে জেগে ওঠা বাংলাদেশ কে রুখতে এই জামিন কি আপনি যথাযথ মুক্তিপণ মনে করছেন? যদি তাই মনে করেন তবে আপনি ফ্যসিষ্ট দলের পার্পাজ সার্ভ করেন।
মুস্তাকের জীবনের বিনিময় মূল্য অবশ্যই কিশোরের মুক্তি নয়। সেক্ষেত্রে আন্দোলন চলমান রাখার মাধ্যমে কাঙ্খিত লক্ষ অর্জন ��ম্ভব।
অতএব সেই ৯০ এর মত এবার প্রেসক্লাব থেকে ছাত্রদল, রাজু ভাষ্কর্যের স্বতন্ত্র জোটের আন্দোলন, শাহবাগে ছাত্র ইউনিয়ন অন্যদিকে ছাত্র অধিকার। নিজ স্থান থেকে মিছিল নিয়ে আসতে হবে প্রেসক্লাবে। সেখান থেকে সব দল মিলে যাত্রা হোক মহামতি ফ্যাসিষ্ট কিং এর বাড়িতে। সেখানে নিশ্চয় বেরিকেড থাকবে তবে তিন দল মিলে এক তুড়িতেও উড়িয়ে দিতে পারবে ব্যরিয়ার৷ একদলের বিপদে এগিয়ে আসুক আরেক দল। দেখবেন সিজারের লিভারে ফেঁসে যাচ্ছে ফ্যাসিষ্ট শক্তি। তখনই আসবে সেই কাংখিত মুহূর্ত। বিজয়ের বিষ্ফোরিত তারুন্য ভরপূর ক্রেজ।
ছাত্রলীগ, পুলিশলীগের গুন্ডামি ও জেকে বসা ফ্যাসিষ্টের গনতন্ত্রহীন অবিচার নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে #সর্বদলীয়ছাত্রঐক্য গঠন এখন সময়ের একমাত্র দাবী। তবেই ফিরে আসবে সেই ৯০ এর ৫ ডিসেম্বর।।
#wasimiftekhar
1 note
·
View note
Photo
#dhaka #dhakagram #bangladesh #bangladeshi #female #monochrome #bnw #portrait #portraiture #smile #lady #woman #follow #moinally #nikon #nikkor #daylight #tree #bokeh #nikon #nikkor (at কার্জন হল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) https://www.instagram.com/p/Br9nfsuHd8P/?utm_source=ig_tumblr_share&igshid=32zvkkmlc5dc
#dhaka#dhakagram#bangladesh#bangladeshi#female#monochrome#bnw#portrait#portraiture#smile#lady#woman#follow#moinally#nikon#nikkor#daylight#tree#bokeh
8 notes
·
View notes
Link
0 notes
Photo
©কাজী ফাতেমা ছবি =হাওয়ার নাচন পাতায় পাতায়= বন পেরিয়ে মাঠ, মাঠ পেরিয়ে অচেনা এক পুরী, সেই পুরিতে চলেই যাব কুঁড়াতে সুখ নুড়ি, আকাশে তাকিয়ে ভাববো জীবনের ফেলে যাওয়া দিন আজ এখানে কেবলই দুর্দিন! মন আকাশে কালো মেঘের ছোঁয়া, মন উঠোনে অসুখের চারা রুয়া, দিন যেন আজ দুর্দশায় ভরপুর, চাই এবেলা শুভ্র মেঘের নিচে এক অচেনা দুপুর। চাই নিরিবিলি এক পরিবেশ, চুপচাপ কথাহীন, এখানে বুকে দীর্ঘশ্বাস, কিছু অযাচিত ব্যথা মনের গহীন, চাই এক শুভ্র মেঘওয়ালা আকাশের নিচে গিয়ে করি বসবাস, নিতে চাই এক পল সুখের নিঃশ্বাস! আকাশ যেথায় গিয়ে, গেছে থেমে, যেখানে অলীক হাওয়া শূন্য হতে আসে নেমে সেখানেই গিয়ে যদি গড়ি স্থায়ী নীড় জানি খুঁজবে না কেউ...বাড়বে না হৃদয়ে ব্যথার ভিড়। চাই উৎফুল্ল কিছু ক্ষণ আমার হোক, যেখানে উদাস দুপুর, হাক ছাড়ে শান্ত ডাহু��� সেখানেই বসতে চাই, ভাবতে চাই অতীত, যেখানে পাখ পাখালি আর আছে হাওয়ার সঙ্গিত। মনের আকাশে আজ কড়া রোদ, পুড়েই যাই, এখানে বসবাস, মনে এক তিল শান্তি নাই, চাই শুভ্র মেঘেদের ভিড়ে যাই হারিয়ে, একটু স্বস্তির শ্বাস চাই ফেলতে, খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে। (স্যামসাং এস নাইন প্লাস, কার্জন হল, ঢাকা) https://www.instagram.com/p/ChSbKI9v2Qs/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Text
সিলেটে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
সিলেটে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল এলাকায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ক্যাম্পাস অভিমুখী শান্তিপূর্ণ মিছিলে ছাত্রলীগ এর সন্ত্রাসীদের গুলিবর্ষণ ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় ছাত্রদল কর্মীরা আতঙ্কিত হয়ে সুপ্রিমকোর্টে আশ্রয় নিলে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সুপ্রিমকোর্টে ছাত্রদল কর্মীদের উপর হামলা চালায় তারই প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের উদ্যোগে…
View On WordPress
0 notes
Text
ঢাবি এলাকায় ছাত্রলীগ-ছাত্রদল সংঘর্ষে কোনো পক্ষই মামলা করেনি
ঢাবি এলাকায় ছাত্রলীগ-ছাত্রদল সংঘর্ষে কোনো পক্ষই মামলা করেনি
নিজস্ব প্রতিনিধি, মারুফ সরকার ঢাকাঃ রাজধানীর হাইকোর্ট ও ��াকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল এলাকায় ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের মধ্যে ��ংঘর্ষের ঘটনায় শুক্রবার ২৭ মে, সন্ধ্যায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো পক্ষই মামলা করেনি। এর আগে গত মঙ্গলবার ঢাবি ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগ-ছাত্রদল সংঘর্ষের ঘটনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ হল ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জাহিদ বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় একটি মামলা…
View On WordPress
0 notes
Text
ছাত্রলীগ-ছাত্রদল আবারও সংঘাতে
ছাত্রলীগ-ছাত্রদল আবারও সংঘাতে। ফের সংঘাতে জড়িয়েছে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর হাইকোর্ট মোড় থেকে শুরু করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়। এতে আগ্নেয়াস্ত্রের প্রদর্শন হয়েছে। শোনা গেছে কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দও। কেউ গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পাওয়া না গেলেও এতে অন্তত ৪৫ জন আহত হয়েছেন।
ফের সংঘাতে জড়িয়েছে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর হাইকোর্ট মোড় থেকে শুরু করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল এলাকায় এই সংঘর্ষ হয়। এতে আগ্নেয়াস্ত্রের প্রদর্শন হয়েছে। শোনা গেছে কয়েক রাউন্ড গুলির শব্দও। কেউ গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পাওয়া না গেলেও এতে অন্তত ৪৫ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষের সময় আশপাশে পুলিশ থাকলেও নির্লিপ্ত দেখা গেছে। ছাত্রদল দাবি করেছে, তারা ক্যাম্পাসে ঢুকতে চাইলে ছাত্রলীগ গুলি…
View On WordPress
0 notes
Text
ঢাবিতে ছাত্রদল- ছাত্রলীগের সংঘর্ষে থমথমে পরিস্থিতি
ঢাবিতে ছাত্রদল- ছাত্রলীগের সংঘর্ষে থমথমে পরিস্থিতি
জালাল আহমদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের পূর্বঘোষিত বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে ছাত্রদল-ছাত্রলীগের সংঘর্ষে থমথমে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। আজ ২৬ মে বৃহস্পতিবার দুপুর বারোটার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল সংলগ্ন শিক্ষা চত্বর থেকে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের একটি মিছিল দোয়েল চত্বরের দিকে যাচ্ছিল। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের কে সামনে দেখে কার্জন হল সংলগ্ন ভাসমান…
View On WordPress
0 notes
Text
0 notes
Photo
at কার্জন হল,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় https://www.instagram.com/p/CWp4u23v0_X/?utm_medium=tumblr
0 notes